বডি ল্যাঙ্গুয়েজ হবে যেমন : বডি ল্যাঙ্গুয়েজের বা শরীরী ভাষা যোগাযোগের একটা গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কারও কথায় সম্মতি বা অসম্মতি জানাতে মাথা নাড়ানো, হাতের ইশারা, মুখের অভিব্যক্তি Ñপ্রত্যেকটাই বডি ল্যাঙ্গুয়েজের অংশ। চাকরির ইন্টারভিউ থেকে শুরু করে চাকুরীজীবনে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নানা রকম বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করতে হয়। সঠিক ভাবে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার কররাও একটা গুন।
[ বডি ল্যাঙ্গুয়েজ হবে যেমন | ক্যারিয়ার ম্যানেজমেন্ট | শামস্ বিশ্বাস ]
[[[ ক্যারিয়ার ক্যাটালগ:
- ইন্টেরিয়র ডিজাইনে ক্যারিয়ার । ক্যারিয়ার ক্যাটালগ
- আর্কিটেক্ট পেশা । ক্যারিয়ার ক্যাটালগ
- প্লাষ্টিক সার্জন [ Plastic Surgeon ] ক্যারিয়ার গাইডলাইন
- কার্ডিয়াক সার্জন [ ক্যারিয়ার ক্যাটালগ ]
- ডেটা এনালিস্ট । ক্যারিয়ার ক্যাটালগ
- পেইন্টার পেশা [ Painter Profession ] ক্যারিয়ার ক্যাটালগ
- চার্টার্ড সেক্রেটারি । ক্যারিয়ার ক্যাটালগ
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ক্যারিয়ার । ক্যারিয়ার ক্যটালগ
]]]
উপস্থিতি বোঝাতে:
কারও সঙ্গে কথা বলার সময় যদি দু’হাত ভাঁজ করে নীচের দিকে তাকিয়ে দাঁড়ান তবে ওই ব্যক্তির কাছে যে গুরুত্ব পাবেন তার থেকে অনেক বেশি গুরুত্ব পাবেন যদি চোখে-চোখ রেখে কথা বলেন।
কাজকে সহজ করতে:
কঠিন কাজের মুখোমুখি হতেই যদি ভয় পেয়ে, চিন্তিত হয়ে, ভ্রু কুচকে কাজ শুরু করেন তবে মুখের পাশাপাশি মনেও এর ছাপ পড়বে; স্ট্রেস দেখা দেবে। স্ট্রেসের ফলে হাই-ব্লাডপ্রেসার, সুগার অচিরেই এসে পড়বে। যার ফল মারাত্মক হবে। তাই পজিটিভ মনোভাব নিয়ে কাজ শুরু করুন।
উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ:
উত্তেজনামূলক পরিস্থিতিতে বেশি ছটফট না করে শান্তভাব বজায় রাখুন। টেনশন বেশি হলে গভীর শ্বাস নিন ধীরে ধীরে ছাড়ুন।
ভালো শ্রোতা:
কারও সঙ্গে কথা বলার সময় আপনি যে মনোযোগ দিয়ে শুনছেন সেটা বক্তাও যেন বুঝতে পারেন। বক্তার চোখের দিকে তাকিয়ে শুনবেন। শোনার সময় মাঝে মাঝেই মাথা নাড়ুন।
সম্মতি জানাতে:
কোনও কাজ করতে গিয়ে সম্মতি জানানোর সময় হাসি, মাথা নাড়া, একই অনুকরণ বা নানা রকমের অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে। নিজের ইচ্ছা বা সম্মতি বুঝিয়ে দেওয়া যায়।
কথা বলার সময়:
কথা বলার সময় সঙ্গে সঙ্গে হাত নাড়লে শ্রোতার কাছে তা অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে হাত নাড়া যেন অতিরিক্ত না হয় এবং কথা বলার সঙ্গে যেন সামঞ্জস্য থাকে।
উষ্ণতা বিনিময়:
সাক্ষাত বা বিদায়ের সময় হ্যান্ডশেক কিংবা অলিঙ্গনে যে উষ্ণতা বিনিময় হয় তা পরস্পরের আন্তরিকতা বাড়াতে সহায়ক। যদি সমবয়সী বা বয়সে ছোট সহকর্মী হন তবে উৎসাহ দিতে পিঠ চাপড়িয়ে দিন। এগুলো সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ককে অনেক দৃঢ় করে।
পাশে আছেন:
এক সঙ্গে কাজ করার সময় নানা সমস্যার পরিস্থিতি তৈরি হয়। পারস্পরিক মতবিরোধ অস্বাভাবিক নয়। চেষ্টা করুন তর্কে না জড়াতে। মেজাজ যতটা সম্ভব শান্ত রাখুন। কথাবার্তার সময় হাসি ব্যবহার করুন। সম্ভব বুঝিয়ে দিন পাশে আছেন।
আরও পড়ুন: